আমেরিকার
ফক্স রিভারের এক কারাগারে মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করছে লিঙ্কন বারোস। অপরাধ
ভাইস প্রেসিডেন্টের ভাইকে হত্যা। ফলস্বরূপ, ডেথ প্যানান্টি। কিন্তু কতটুকু
বাস্তবতা লুকিয়ে আছে এই খুনের মধ্যে? প্রতিটি মানুষই যেখানে বিশ্বাস করে
লিঙ্কনই খুনি, উপযুক্ত শাস্তি তাকে পেতেই হবে... এমনকি লিঙ্কন এর একমাত্র
ছেলে এল. জে. ও তার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তখনই সমহিমায় অবতীর্ণ হয় লিঙ্কনের
একমাত্র ভাই মাইকেল স্কফিল্ড।
যেখানে সমস্ত সাক্ষ্য প্রমানই লিঙ্কনের বিরুদ্ধে সেখানে কতটুকুই বা করতে পারবে মাইকেল? পুরোটাই বিশ্বাস আর ভালবাসার জোরে এগিয়ে চলে মাইকেল। একমাত্র উদ্দেশ্য, ভাইকে মুক্ত করা। কিন্তু বাইরে থেকে কোন কিছুই করার সাধ্য নেই তার। নিরুপায় হয়ে নিজেই অপরাধী হয়ে ঢুকে পড়ে কারাগারে। অপরদিকে বাইরে থেকে বাস্তব কিছু তথ্য খুজে ফেরে তারই আইনজীবী ভেরোনিকা, যে কিনা আবার লিঙ্কনের প্রাক্তন প্রেমিকা। বেরিয়ে আসতে থাকে একের পর এক ভয়ানক সব সত্য। কি ঘটতে যাচ্ছে এর পর......?
"Prison Break" (2005–2009)
মৃত্যু আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। আর মাত্র এক ঘণ্টা পর আপনি মারা যাবেন। আর তখন আপনার সামনে এক প্রকার নিরুপায় হয়ে যদি স্বয়ং উপস্থিত থাকে আপনারি প্রিয় মানুষটি? কেমন হবে আপনার অনুভুতি? কল্পনা করতে পারেন...?
ঠিক তেমনই ভয়ংকর অসাধারন এক দৃশ্যের কিছুটা ছোঁয়া দেওয়া আছে প্রথম সিরিজের ১৪ নম্বর এপিসোডে। নির্দ্বিধায় বলতে পারি, প্লটটি দেখে যদি কারও চোখে এক ফোটা জল না আসে তবে সে মানুষ না......!
অসম্ভব ধরনের সব ক্লাইমাক্স আর ক্ষণে ক্ষণে দম বন্ধ করা সব উত্তেজনা নিয়ে ২০০৫ সালে FOX টিভিতে যাত্রা শুরু করে Prison Break. প্রথম বছরেই যার জনপ্রিয়তা ছিল আকাশচুম্বী। ফলস্বরূপ ২০০৬ সালে সিরিজটি জিতে নেয় People's Choice Award. এমনকি ২০০৫ সালে Golden Globe Award for Best Television Series Drama এর জন্যও মনোনিত হয় সিরিজটি।
পল স্কেউরিং এর পরিচালনায় এই সিরিজটিতে অভিনয় করেছেন ডমিনিক পারছেল, ওয়েণ্টঅরথ মিলার, রবিন টুনে, রবার্ট নিপার, মার্শাল অলম্যান সহ আরও অনেকে। IMDB রেটিং ৮.৫, তবে মানতে পারছি না। কমপক্ষে ৯.৫ না দিলে সত্যিই অবিচার করা হবে। সম্পূর্ণ সিরিজেরই টরেন্ট লিংক দিয়ে দিলাম। না দেখলে আপনি পস্তাইবেন, আমার কি...?
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ কমপক্ষে সাত দিনের ছুটি না নিয়ে দেখতে বসবেন না।
এক কথায় পুরাই অস্থির...
যেখানে সমস্ত সাক্ষ্য প্রমানই লিঙ্কনের বিরুদ্ধে সেখানে কতটুকুই বা করতে পারবে মাইকেল? পুরোটাই বিশ্বাস আর ভালবাসার জোরে এগিয়ে চলে মাইকেল। একমাত্র উদ্দেশ্য, ভাইকে মুক্ত করা। কিন্তু বাইরে থেকে কোন কিছুই করার সাধ্য নেই তার। নিরুপায় হয়ে নিজেই অপরাধী হয়ে ঢুকে পড়ে কারাগারে। অপরদিকে বাইরে থেকে বাস্তব কিছু তথ্য খুজে ফেরে তারই আইনজীবী ভেরোনিকা, যে কিনা আবার লিঙ্কনের প্রাক্তন প্রেমিকা। বেরিয়ে আসতে থাকে একের পর এক ভয়ানক সব সত্য। কি ঘটতে যাচ্ছে এর পর......?
"Prison Break" (2005–2009)
মৃত্যু আপনার জন্য অপেক্ষা করছে। আর মাত্র এক ঘণ্টা পর আপনি মারা যাবেন। আর তখন আপনার সামনে এক প্রকার নিরুপায় হয়ে যদি স্বয়ং উপস্থিত থাকে আপনারি প্রিয় মানুষটি? কেমন হবে আপনার অনুভুতি? কল্পনা করতে পারেন...?
ঠিক তেমনই ভয়ংকর অসাধারন এক দৃশ্যের কিছুটা ছোঁয়া দেওয়া আছে প্রথম সিরিজের ১৪ নম্বর এপিসোডে। নির্দ্বিধায় বলতে পারি, প্লটটি দেখে যদি কারও চোখে এক ফোটা জল না আসে তবে সে মানুষ না......!
অসম্ভব ধরনের সব ক্লাইমাক্স আর ক্ষণে ক্ষণে দম বন্ধ করা সব উত্তেজনা নিয়ে ২০০৫ সালে FOX টিভিতে যাত্রা শুরু করে Prison Break. প্রথম বছরেই যার জনপ্রিয়তা ছিল আকাশচুম্বী। ফলস্বরূপ ২০০৬ সালে সিরিজটি জিতে নেয় People's Choice Award. এমনকি ২০০৫ সালে Golden Globe Award for Best Television Series Drama এর জন্যও মনোনিত হয় সিরিজটি।
পল স্কেউরিং এর পরিচালনায় এই সিরিজটিতে অভিনয় করেছেন ডমিনিক পারছেল, ওয়েণ্টঅরথ মিলার, রবিন টুনে, রবার্ট নিপার, মার্শাল অলম্যান সহ আরও অনেকে। IMDB রেটিং ৮.৫, তবে মানতে পারছি না। কমপক্ষে ৯.৫ না দিলে সত্যিই অবিচার করা হবে। সম্পূর্ণ সিরিজেরই টরেন্ট লিংক দিয়ে দিলাম। না দেখলে আপনি পস্তাইবেন, আমার কি...?
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ কমপক্ষে সাত দিনের ছুটি না নিয়ে দেখতে বসবেন না।
এক কথায় পুরাই অস্থির...
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন